ঢাকা , শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫ , ৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
পিএসজিকে হারিয়ে চমক দেখালো বোতাফাগো মেসির গোলে প্রথম জয় পেলো মায়ামি এবার সান্তোস ছাড়ছেন নেইমার! হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন এমবাপে উইন্ডিজের বিপক্ষে অজি দল থেকে বাদ পড়লেন লাবুশেন তিন উপদেষ্টার নিয়োগ নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি অভিষেকে নাঈমের ফাইফার গলে চতুর্থ দিন শেষে বড় লিডের পথে টাইগাররা দুর্নীতির আখড়া বিআরটিএ সুন্দরবনে দস্যুতা আতঙ্কে বনজীবীরা চাঁদপুরে আবাসিক গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ শ্বশুরকে হত্যার দায়ে পুত্রবধূর যাবজ্জীবন ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত হয়নি -আইন মন্ত্রণালয় বাংলাদেশে গ্যাস সরবরাহ ও বায়ুদূষণ মোকাবিলায় ৬৪ কোটি ডলার দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ আলোচনা হয়েছে-আলী রীয়াজ রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নিয়ে আলোচনা চলছে-সালাহ উদ্দিন ‘ডিএসসিসির প্রকৌশলী ১৫০০ কোটি টাকার মালিক’ ভারতকে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ সীমান্তে ঠেলে দেয়া বন্ধের আহ্বান নির্বাচন নিয়ে সরকারের অফিসিয়াল নির্দেশনা পায়নি সেনাবাহিনী ইরানে ইসরাইলি হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন পুতিন-শি’র নিন্দা

অভিষেকে নাঈমের ফাইফার

  • আপলোড সময় : ২০-০৬-২০২৫ ০৭:১৮:২২ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২০-০৬-২০২৫ ০৭:১৮:২২ অপরাহ্ন
অভিষেকে নাঈমের ফাইফার
২০১৮ সালে নাঈম হাসানের টেস্ট অভিষেক। ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সাদা পোশাকে পথচলা শুরু। সাত বছর পর নাঈমের দীর্ঘ এক অপেক্ষা ফুরাল। দেশের বাইরে প্রথম টেস্ট ম্যাচে বোলিংয়ের সুযোগ পেলেন তিনি। একটু ঘুরিয়ে হলেও বলা যায় অ্যাওয়ে ‘অভিষেক’। যেখানে ৫ উইকেট নিয়ে নাঈম নিজেকে প্রমাণ করেছেন। একটু ঘুরিয়ে কেন সেটা খোলাসার প্রয়োজন। ২০১৯ সালে ইডেনে নাঈমের খেলার সুযোগ হয়েছিল। একাদশে থেকে প্রথম ইনিংসে ব্যাটিং করে ১৯ রান করেছিলেন। কিন্তু ২২ গজে হাত ঘোরানো হয়নি। ফিল্ডিংয়ে চোট পাওয়ায় নাঈম ছিটকে যান। ফলে তার অ্যাওয়ে ম্যাচে বোলিংয়ের অভিষেকের অপেক্ষা দীর্ঘ হয়। টেস্ট ক্যাপ পাওয়ার সাত বছর পর দেশের বাইরে প্রথম টেস্ট খেলেই বাজিমাত করলেন। ক্যারিয়ারের চতুর্থ ফাইফারের স্বাদ পেলেন। ৪৩.২ ওভার হাত ঘুরিয়ে ১২১ রানে ৫ উইকেট নেন এই অফস্পিনার। এর আগে তিনবার ফাইফার পেয়েছেন। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে চট্টগ্রামে ৬ উইকেট পেয়েছিলেন যা তার ক্যারিয়ার সেরা। এছাড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আছে ৫ উইকেট পাওয়ার কীর্তি। সাত বছরের লম্বা ক্যারিয়ারে নাঈম ঘরের মাঠেও খুব বেশি ম্যাচ খেলেননি। এই ম্যাচের আগে তার টেস্টের সংখ্যা ছিল ১২টি। সব মিলিয়ে ১৩ টেস্টে তার উইকেট ৪৪টি। এই ম্যাচেও তার খেলা হতো কিনা সেটাও বিরাট প্রশ্নের। দেশের মাটিতে বাংলাদেশ দুই ডান হাতি অফস্পিনার খেলানোর চিন্তা করতে পারে টিম ম্যানেজমেন্ট। মিরাজ ও নাঈম একই সঙ্গে খেলতে পারেন। দেশের বাইরে সেই পরিকল্পনা থেকে সরে আসে। ব্যাটিংয়ে এগিয়ে থাকায় মিরাজ হয়ে যান অটোমেটিক চয়েজ। ফলে নাঈমকে থাকতে হয় ডাগআউটে। থাকতে হয় সুযোগের অপেক্ষায়। এই টেস্টের আগে হঠাৎ মিরাজের জ্বর আসায় নাঈমের ভাগ্য খুলে যায়। অফস্পিনারের সুযোগ হয় হাত ঘুরানোর। সুযোগটি দারুণভাবে কাজে লাগিয়ে ফাইফারের স্বাদ পেয়ে গেলেন অ্যাওয়ে অভিষেকেই। উইকেট ফ্ল্যাট। বল বিরতি দিয়ে ঘুরছে। সমান বাউন্সের উইকেট থেকে বাড়তি টার্ন ও বাউন্স পাওয়ায় নাঈমের বোলিং ছিল ধ্রুপদী। তার সঙ্গে তাইজুল ও মুমিনুল ১টি করে উইকেট পেয়েছেন। হাসান মাহমুদের পকেটে গেছে ৩ উইকেট।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স